Description
Sapnic, রবিন সেপনিক বলা মূল, অশ্বগন্ধা, ধাতকী, ক্ষীর কাকোলী, এরগু মূল, রাস্না এবং অন্যান্য মূল্যবান প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে প্রস্তুত। রবিন সেপনিক পুষ্টিকারক, বলবর্ধক, হজমীকারক, ভিটামিন ও মিনারেলের অভাব, অপুষ্টি, স্নায়ুবিক, দূর্বলতা, ওজন হ্রাস, হাতকাপা, বধিরতা, অস্পষ্টভাষণ ও ক্লান্তি দূর করে। রবিন সেপনিক সর্ম্পকে বিস্তারিত নিচে বর্ননা করা হয়েছে।
রবিন সেপনিক তৈরির উপাদান
প্রতি ৫ মিঃলিঃ সিরাপে রয়েছেঃ
- বলা মূলঃ ১.৩৫ গ্রাম
- অশ্বগন্ধাঃ ১.৩৫ গ্রাম
- গুড়ঃ ৪.০৫ গ্রাম
- ধাতকীঃ ০.২২ গ্রাম
- ক্ষীর কাকোলীঃ ২৮.১৫ মিঃগ্রাঃ
- এরগু মূলঃ ২৮.১৫ মিঃগ্রাঃ
- রাস্নাঃ ১৪.০৮ মিঃগ্রাঃ
এবং অন্যান্য উপাদান পরিমানমত
সূত্রঃ বাংলাদেশ জাতীয় আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা অনুযায়ী তৈরী।
নিচে সকল উপাদানের ঔষধি গুন সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ননা করা হলঃ
বলা মূলঃ বলা বা (Country Mollow) গাছের মূল দিয়ে ্ওষুধ তৈরি করা হয়। যা বাতরোগ, রক্তপিত্ত, গলগন্ড, প্রমেহ, অপুষ্টি, স্নায়ুবিক দুর্বলতা হ্রাস করে।
অশ্বগন্ধাঃ অম্বগন্ধা বা (Winter Cherry) গাছের শুক্ন কন্দ মূল ঔষধে ব্যবহৃত হয়। সাধারন দুর্বলতা, যৌন দুর্বলতা, মানসিক দুর্বলতা, ক্লান্তি, অবসাদ, শিশু অপুষ্টি, স্মৃতিশক্তি দুর্বলতা, পীরন, কোষ-কলার ঘাটতি, স্নায়ুবিক অবসাদ, গ্রন্থি ছোট হওয়া, অনিদ্রা, মায়ের দুধ স্বল্পতা ও পুরষের শুক্রস্বল্পতা বৃদ্ধি করে।
ধাতকীঃ ধাতকী রক্তদুষ্টি ও পিত্তজনিত রোগে উপকারি এবং শ্বেতপ্রদর, রক্তপ্রদর ও শুক্রতারল্য নাশক। আমাশয় রক্ত আমাশয় অতিসার নাশক এবং যকৃতদোষে উপকারি।
ক্ষীর কাকোলীঃ ইহা পুষ্টিকারক, বাত, দাহ, রক্তপিত্ত, শোথ ও জ্বর নাশক।
এরগু মূলঃ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে, প্রদাহ, কৃমি নিষ্ক্রমন, চর্মরোগ, ফোড়া, আচিল, ব্যথা কমায় এবং আথ্রাইটিসের সাথে যুক্ত ব্যথা উপশমে সাহায্য করে।
রাস্নাঃ অর্শরোগ নিরাময়ে, হাত পায়ের জ্বালা কমাতে, অরুচি কমাতে, হাঁপানী কমাতে, রাস্না ব্যবহৃত হয়।
গুড়ঃ ক্যালরি বেশি থাকার কারনে গুড় দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্যে করে। গুড় শরীর থেকে ক্ষতিকর বিশাক্ত পদার্থ বের করার মাধ্যমে লিভার কে পরিষ্কার করে ।
কার্যকারীতাঃ
পুষ্টিকারক, বলবর্ধক, হজমীকারক, ভিটামিন ও মিনারেলের অভাব, অপুষ্টি, স্নায়ুবিক, দূর্বলতা, ওজন হ্রাস, হাতকাপা, বধিরতা, অস্পষ্টভাষণ ও ক্লান্তি দূর করে।
সেবন বিধিঃ
প্রাপ্তবয়ষ্কঃ ১৫-২০ মিঃলিঃ সিরাপ ২/৩ বার আহারের পর অপ্রাপ্তবয়ষ্কঃ ৫-১০ মিঃলিঃ সিরাপ ২/৩ বার আহারের পর অথবা রেজিষ্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে সিরাপ সেব্য।
সতর্কতাঃ
আলো থেকে দূরে-ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে এবং শিশুদের নাগালের বাহিরে রাখুন। ব্যবহারের পূর্বে বোতল ঝাঁকিয়ে নিন।
প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানঃ
রবিন ল্যাবরেটরিজ (আয়ু) লিঃ
আশুলিয়া, ঢাকা, বাংলাদেশ।